পৃথিবীর সবচেয়ে পুষ্টিগুণ সম্পন্ন খাদ্য হিসেবে এক নাম্বারে রাখা হয়েছে চিয়া বীজকে।
কারণ চিয়া বীজে রয়েছে অবাক করা পুষ্টি গুনতা-
চিয়া বীজে রয়েছে দুধের চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম।
কমলার চেয়ে সাত গুণ বেশি ভিটামিন সি।
পালং শাকের চেয়ে তিনগুণ বেশি আয়রন।
কলার চেয়ে দ্বিগুণ পটাশিয়াম।
সেলমন মাছের থেকে আট গুণ বেশি ওমেগা-৩
যার কারণেই পৃথিবীর সবচেয়ে পাওয়ারফুল সুপার ফুড বলা হয়েছে চিয়া বীজকে।
চিয়া সীডের ১৫টি উপকারিতা
চিয়া বীজ কর্মক্ষমতা ও শক্তি বাড়ায়।
এটি দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
চিয়া বীজ দেহের ওজন কমাতে বেশ কার্যকর ভূমিকা রাখে।
এটি ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমায়। কারণ এটি ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণের ভূমিকা রাখে।
অধিক ক্যালসিয়াম সম্পন্ন হওয়ায় হাড়ের শক্তি বৃদ্ধিতে এটির ভূমিকা রয়েছে।
কোলন বা মলাশয় পরিষ্কার রাখে চিয়া বীজ। ফলে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।
যে কোন ক্যান্সার প্রতিরোধে চিয়া বীজ বেশ কার্যকর।
ভালো ঘুমের ক্ষেত্রেও এটির উপকার করে।
হজম শক্তি বাড়াতেও চিয়া বীজ বেশ কার্যকর।
হাঁটুর ব্যথা ও অন্যান্য জয়েন্টের ব্যথা দূর করে এই বীজ।
শরীর থেকে বিষাক্ত টক্সিন জাতীয় পদার্থ বের করে দিতে এই বীজের ভূমিকা রয়েছে।
ত্বক, চুল ও নাক সুন্দর করতেছে বীজের ভূমিকা রাখে।
Reviews
There are no reviews yet.